ব্লগ ও ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করার বিস্তারিত জানার আগে ব্লগ ও ইউটিউবের বেসিক কিছু বিষয় জানা যাক। ব্লগ কি? এক কথায় বলতে গেলে অনলাইনে কোনো বিষয়ে লিখালিখি করা হলো ব্লগিং আর এ বিষয়টাকে বলা হয় ব্লগ। যারা ব্লগিং করে তাদেরকে বলা হয় ব্লগার।
বর্তমানে ব্লগিং করার সবথেকে জনপ্রিয় দুটি প্ল্যাটফর্ম হলো ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেস। কোনো ধরনের কোডিং জ্ঞান ছাড়াই এই দুটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি প্রফেশনাল ব্লগিং করতে পারবেন।
দেখে নিন ওয়ার্ডপ্রেস ও ব্লগারের মধ্যে কোনটি সেরা। ইংরেজি শব্দ Weblog এর সংক্ষিপ্ত করেই শুধু Blog শব্দটির উৎপত্তি। ব্লগ হলো মূলত একটি ওয়েবসাইট যেখানে ব্লগার ধারাবাহিকভাবে কনটেন্ট প্রকাশ করেন সেই কনটেন্ট হতে পারে আর্টিকেল যেমনটা আপনি পড়ছেন এখন, হতে পারে ফটো ব্লগিং এবং হতে পারে ভিডিও ব্লগিং।
বর্তমানে ব্লগিং করে হাজার হাজার টাকা আয় করা যায় তবে অনেক নতুন ব্লগারেরা ভুল করে থাকে যে কারণে তারা সফল হতে পারে না। দেখুন নতুন ব্লগাররা যে ভুলগুলো করে থাকে। ইউটিউব কি?
ইউটিউব হলো বর্তমান সময়ের সবথেকে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। বর্তমানে ইউটিউব গুগলের আন্ডারে থাকলেও ইউটিউব শুরু হয় একটা নির্দিষ্ট সার্কেলের মধ্যে। মজার বিষয় হচ্ছে একজন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুণ জাভেদ করিম ইউটিউবের সহ্ প্রতিষ্ঠাতা।
শুরুটা শুধুমাত্র যোগাযোগ ও মজার জন্য হলেও বর্তমানে ইউটিউব থেকে অনেকেই ভালো পরিমাণ আয় করছে। ইউটিউবের শাব্দিক বাংলা অর্থ 'তুমি নল'।
যারা ইউটিউবে ভিডিও বানায় তাদেরকে বলে ইউটিউবার আর এই কাজকে বলা হয় ইউটিউবিং। ইউটিউবাররা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ধারাবাহিক ভাবে ভিডিও আপলোড করতে থাকে।
দেখুন ইউটিউবে যে বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করলে সহজেই সফল হতে পারবেন। ব্লগিং করে আয় করার উপায় আমাদের পূর্ববর্তী একটি আর্টিকেলে আপনি জেনেছেন কিভাবে ব্লগিং করে টাকা আয় করতে হয়। তাই এ আর্টিকেলটিতে ব্লগিং এর ইনকাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার প্রয়োজনবোধ করতেছি না।
যারা আগের আর্টিকেলটি দেখেন নি তারা দেখে নিন। নিচে ব্লগিং করে টাকা আয়ের কিছু উপায় উল্লেখ করা হলো
১. গেষ্ট ব্লগিং
২. কনটেন্ট মনিটাইজ
৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
৪. আর্টিকেল রাইটিং

0 Comments